সামনে এলো ভবানীপুরে মুখ্যমন্ত্রী মমতার প্রতিপক্ষ বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কার সম্পত্তির খতিয়ান! জানুন বিস্তারিত।









নিজস্ব প্রতিবেদন:- ইতিমধ্যে বিধানসভা ভোট সম্পন্ন হয়ে গেছে । ফল প্রকাশিত হয়ে গেছে । তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করে ক্ষমতায় এসেছে তৃণমূল কংগ্রেস ।এবং মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বসেছেন মমতা ব্যানার্জি । কিন্তু এখনো পর্যন্ত বাকি রয়েছে উপনির্বাচন এই সেপ্টেম্বর মাসে শেষ হয়ে যাবে সেই পর্ব । তার জন্য জোরকদমে চলছে প্রচার । আপনি জানলে অবাক হবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভবানীপুর থেকে এবারে প্রার্থী হয়েছেন ।




এবং তার বিপরীতে অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিপরীতে দাঁড়িয়েছে বিজেপির প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল যিনি পেশায় একজন আইনজীবী । সোমবার দিন বেশ জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে ঢাল ঢোলক নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে যান তিনি এবং নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুসারে সেই মনোনয়নপত্র উল্লেখ রয়েছে তাঁর স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ । এমনকি তার শিক্ষাগত যোগ্যতা ।।আসুন আমরা এই মুহূর্তে জেনে নেবো প্রিয়াঙ্কা বলে সম্পত্তির পরিমাণ ঠিক কতখানি ।




হলফনামা অনুযায়ী জানা গিয়েছে, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় তার হাতে নগদ রয়েছে ৩ লক্ষ ৮ হাজার ১৮৯ টাকা, তার স্বামীর হাতে থাকা নগদ এর পরিমান ২৪ হাজার ৯০০ টাকা। তার মোট স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ৮২ লক্ষ ৩১ হাজার ২২২ টাকা। তার স্বামীর নামে মোট স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে ৪৯ লক্ষ আশি হাজার ৪৮৭ টাকা।এর মধ্যে প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়ালের নামে রয়েছে ৪০০ গ্রাম হিরে ও সোনার গয়না যার বর্তমান বাজার মূল্য ১২ লক্ষ ৯২ হাজার ১৫৮ টাকা। পাঁচটি গোল্ড কয়েন রয়েছে যার বর্তমান বাজার মূল্য ৩৪ হাজার টাকা। সিলভার কয়েন রয়েছে ২০টি এবং অন্যান্য সিলভার সামগ্রী মোট দেড় কিলো, যার বর্তমান বাজার মূল্য ৫০ হাজার টাকা।




প্রিয়াঙ্কার নামে রয়েছে একটি স্করপিও চারচাকা গাড়ি, যার বর্তমান বাজার মূল্য ১৫ লক্ষ ৭৯ হাজার ৯৬৯ টাকা। বাকি স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে ব্যাঙ্কে সেভিংস, মিউচুয়াল ফান্ড, এলআইসি পলিসি সহ আরও একাধিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ।বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়ালের নামে থাকা মোট অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ৫২ লক্ষ টাকা। এর মধ্যে রয়েছে কলকাতায় একটি বাস বাড়ি।




এর পাশাপাশি তাঁর নামে রয়েছে ২২ লক্ষ ৩৫০ টাকার ব্যাঙ্ক লোন। পেশায় আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল কলকাতা ইউনিভার্সিটির হাজরা ল কলেজ থেকে ব্যাচেলর অফ ল এবং পরবর্তীতে থাইল্যান্ডের অ্যাসুম্পসন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে মাস্টার ডিগ্রী করেছেন।



















